

জেলা পুলিশ জানায়,জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় গতবছর থেকে জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সড়কের দুপাশে ফলস ও বনজ বৃক্ষের চারা লাগানো হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শহর ও শহরতলীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ কর্মসুচি পালন করে আসছে।
শিশু নিকেতন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র শিহাব বলেন অনেক সুন্দর একটা কমলা গাছের চারা পেলাম। বাসায় গিয়ে লাগাবো। গাছটাকে কনেক যত্ন করে বড় করবো।
কাকন চৌধুরী নামের এক অভিভাবক বলেন, আজ শিশু নিকেতন স্কুলে ছাত্র ছাত্রীরা গাছের চারা পেলো। এসব চারা পেয়ে তারা অনেক আনন্দিত। এ গাছ আমাদের অনুপ্রেরণা যোগাবে। দেশ ও জাতির কল্যাণে ভুমিকা রাখবে।
শিশু নিকেতন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা প্রতিমা চৌধুরী বলেন, আমার স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে কমলা ও মাল্টা গাছের চারা বিতরণ করলো জেলা পুলিশ।এসব গাছের চারা পেয়ে দারুণ আনন্দিত আমরা। আজ যে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের কারণে পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে। তাই আমরা যদি বেশি বেশি করে গাছ লাগাই হয় তো পরিবেশের ভারসাম্য ফিরিয়ে আসবে বলে আমি মনে করি।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান বলেন, জেলায় যেন গাছপালা বেশি হয়ে সবুজের সমারোহ হয়। তাই জেলা পুলিশ বৃক্ষ রোপণ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় শিশু নিকেতন স্কুলে কমলা গাছের চারা বিতরণ করা হলো। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবে বৃক্ষ রোপণ কর্মসুচি অব্যাহত থাকবে জেলা পুলিশের।