বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা আর অস্থায়ীভাবে টিসিবির পণ্য দিতে চাই না। আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে এই পণ্যগুলো দিতে চাই। সুবিধাভোগীরা যেন সময়মতো পণ্যগুলো নিতে পারে। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ডিলারদের অনুরোধ করবো, আপনারাও এই ব্যবস্থা করুন।
তিনি আরো বলেন, আগামী অর্থবছরে আমরা টিসিবির একটি বাফার স্টক তৈরি করার চেষ্টা করব। যাতে বিভিন্ন সময়ে বাজারে পণ্যের ঘাটতি দেখা দিলেও আমরা যেন দামটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। সেই বাফার স্টক থেকে পণ্য সরবরাহ করতে পারি। এজন্য আমরা রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। আরো কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি করার চেষ্টা করছি।
দোকান স্থায়ী হয়ে গেলে প্রায় ১০ হাজারের মতো নেটওয়ার্ক তৈরি হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন শুধু নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের ন্যায্যমূল্যে পণ্য দিচ্ছি। আমরা যেন মধ্যবিত্তদেরও ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করতে পারি, সে পরিকল্পনা আমাদের আছে।
তিনি আরও বলেন, আগামী অর্থবছরে টিসিবির একটি বাফার স্টক (বাজার স্থিতিশীল রাখতে পণ্য মজুদের কৌশল) তৈরি করার চেষ্টা করবো। যাতে বিভিন্ন সময় বাজারে পণ্যের ঘাটতি দেখা দিলেও দামটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। সেই বাফার স্টক থেকে পণ্য সরবরাহ করতে পারি। এ জন্য রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি সই করেছি। আরও কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তির চেষ্টা করছি, যাতে সুলভ মূল্যে টিসিবির মাধ্যমে সেসব দেশ থেকে পণ্যগুলো নিয়ে আসতে পারি এবং ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারি।