দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় নির্বাচনে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবারের নির্বাচনে অধিকাংশ উপজেলার ভোটকেন্দ্রে ছিল ভোটার শূণ্য। এ ছাড়া বিভিন্নস্থানে গুলিবর্ষণ, সংঘর্ষ ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আটকসহ কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।
সারা দেশে ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল অনেক কম। এ নির্বাচনে ১৫৬টি উপজেলায় ১৩ হাজার ১৫৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে। দুপুর ১টায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম এ তথ্য জানান।
দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে রাজশাহী, রাজবাড়ী, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, ফরিদপুর, কুমিল্লা, পটুয়াখালী, নেত্রকোণা, জামালপুরসহ অধিকাংশ জেলার উপজেলায় সারাদিন কম হলেও ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে।
