গত ৮ মে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আওতায় কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থী, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
নির্বাচন কমিশনের নিয়মানুযায়ী ভোটার কর্তৃক প্রদত্ত (কাস্টিং) মোট বৈধ ভোটের ১৫শতাংশ ভোট কিংবা তার অধিক ভোট পেলে প্রার্থীর জমাকৃত জামানত ফেরতযোগ্য হবে। বিধি মোতাবেক নির্দিষ্ট পরিমান ভোট না পেলে সে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়। কমিশন প্রদত্ত নিয়মানুযায়ী চিলমারীতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৫প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৩জন প্রার্থী এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২জন মিলে মোট ৫জন প্রার্থী।
ডব্লিউ জি নিউজের সর্বশেষ খবর পেতে https://worldglobal24.com/latest/ গুগল নিউজ অনুসরণ করুন
জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের নিয়মানুযায়ী উপজেলায় ভোটার কর্তৃক প্রদত্ত (কাস্টিং) মোট বৈধ ভোটের পরিমাণ চেয়ারম্যান পদে ৪৪হাজার ১৯৪ভোট এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪হাজার ১৪০ভোট। যার ১৫শতাংশ হবে চেয়ারম্যান পদে ৬ হাজার ৬৩০ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬হাজার ৬২১ভোট। ওই পরিমাণ ভোটের কম ভোট পাওয়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানত হারালেন চেয়ারম্যান পদে ৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২জন মিলে মোট ৫প্রার্থী।
তারা হলেন-
চেয়ারম্যান পদে উপজেলা সাবেক যুবলীগের সভাপতি নুরুজ্জামান আজাদ জামান (টেলিফোন প্রতিক), ঠিকাদার মো.জোবাইদুল ইসলাম বাদল (ঘোড়া প্রতিক) ও আমিনুল ইসলাম (মোটর সাইকেল প্রতিক) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোছাঃ আঞ্জুমান আরা বেগম (কলস প্রতিক) ও মোছাঃ মাহরুবা আখতারুন্নাহার (প্রজাপতি প্রতিক)। ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কারী ২প্রার্থীর মধ্যে কেহ জামানত হারাননি।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, মোট প্রদত্ত বৈধ ভোটের ১৫ শতাংশ ভোট না পেলে ওই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়। সে মোতাবেক কাম্য সংখ্যক ভোটের কম পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।