ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডাকঘরকে মেইল ডেলিভারি থেকে সার্ভিস ডেলিভারিতে এবং টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিকতর জনবান্ধব এবং স্মার্ট প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে ‘রেগুলেটর থেকে ফেসিলিটেটর’ এ রূপান্তরে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশে দিয়েছেন।
রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সেবা জনবান্ধব ও স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য উপযোগী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে শতাব্দির প্রাচীন পোস্ট অফিস এ্যাক্ট ১৮৯৮ এবং টেলিকম এ্যাক্ট ২০১০ এর সংশোধন বিষয়ক এক পর্যালোচনা সভায় সংশ্লিষ্টদের এই নির্দেশনা প্রদান করেন।
দ্য পোস্ট অফিস এ্যাক্ট ১৮৯৮ এর অধীন প্রতিষ্ঠিত ডাক অধিদপ্তরের ওপর জনগণের আস্থা সুসংহত এবং স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী সেবা নিশ্চিত করার প্রয়োজনে গ্রাহকবান্ধব ও স্মার্ট প্রযুক্তিবান্ধব সময়োপযোগী আইন প্রণয়ণের প্রয়োনীয়তা অপরিহার্য বলে জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক উল্লেখ করেন।
প্রতিমন্ত্রী কুরিয়ার সার্ভিসকে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেইলিং অপারেটর ও কুরিয়ার সার্ভিস এর উন্নয়ন ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং তৎসংশ্লিষ্ট আনুষাঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান প্রণয়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ, কে, এম, আমিরুল ইসলাম এনডিসি, মোহাম্মদ গোলাম সরওয়ার ই কায়নাত এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন দপ্তর ও সংস্থা সমূহের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ এবং বিশেষ আমন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞগণ উপস্থিত ছিলেন