দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর শেষ হচ্ছে নীলফামারী মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং সেন্টার ( ম্যাটস)এর নির্মাণ কাজ। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে উক্ত মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং সেন্টারের সব কয়টি ভবনের কাজ, শেষের একেবারে দারপ্রান্তে রাস্তা নির্মাণ,ইলেকট্রনিক এবং মাটি ভরাটের কাজের পরেই শেষ হচ্ছে নীলফামারী বাসীর দীর্ঘদিনের অপেক্ষার।
ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি না হওয়ার শর্তে স্হানীয় কয়েকজন জানান আমাদের নীলফামারীর বাসীর দীর্ঘদিনের একটি দাবি নীলফামারীতে একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং সরকারি ভাবে তৈরি করা একটি মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং সেন্টারের , অবশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের নীলফামারী বাসী একসাথে দুটিই উপহার দিয়েছেন তবে এই মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং সেন্টারের কাজ প্রায় সমাপ্তির দিকে হলেও এখনো ও শুরু হয়নি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ তবে আমরা আশাবাদী যে দ্রুত মেডিকেল কলেজের কাজ ও শুরু হবে।
মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং সেন্টারের নির্মাণাধীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসএম এন্টারপ্রাইজ এর হিসাব রক্ষক লিমন ইসলাম বলেন কাজ প্রায় শেষের দিকে এখন শুধু রং এবং ইলেকট্রনিক সংযোগ এর কাজ বাকি, এসময় ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি না হওয়ায় ইন্জিনিয়ার মোহাম্মদ নুর আলম এর সাথে কথা বলা সম্ভব হয় নি।
তবে জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ( এইচইডি) সিহাব উদ্দিন বলেন কাজ প্রায় শেষের দিকে এখন সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে কয়েক মাসের মধ্যে সেগুলো শেষ হবে।এবিষয়ে জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে ও তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। ৩০ হাজার ৬১ কোটি ৪৫ লাখ ১০ হাজার ৬১৬ টাকার দরপত্রে মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং সেন্টার টির কাজ শুরু এসএম এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ।