তৎকালীন সময়ে জামায়াতের নেতৃত্বে যারা ছিলেন, তারাই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছেন। বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ১০ ডিসেম্বর কয়েকজন বুদ্ধিজীবীকে তুলে নেওয়া হয়েছিল, গুম হয়েছিল। এদিন থেকেই বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন শুরু হয়। সেই ১০ ডিসেম্বরকেই বিএনপি সমাবেশের জন্য বেছে নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যারা যুদ্ধাপরাধী তাদের ইতোমধ্যেই জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। আর তাদের সঙ্গে জোট বেঁধেছে বিএনপি। এদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি দেশে এখনও সক্রিয়। আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, তারা (বিএনপি) এদেশের বিজয়কে, স্বাধীনতাকে বির্তকিত করার জন্য কৌশলে তাদের প্রভুদের ইঙ্গিতে সমস্ত অপচেষ্টা করতে থাকে। জনগণ সব সময় অপশক্তিকে প্রতিরোধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি আগামী দিনেও স্বাধীনতার বিরোধীদের রাজনৈতিক ভাবে কবর রচনা করবে।
এর আগে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
ডব্লিউজি/এমএ