চাঁদনি রাতে সাদা পোশাকে মোহময়ী জাহ্নবী কপূর। তাঁর বুকের অনেকখানি খোলা অংশে আলো পিছলে যাচ্ছে। কানে আশমানি দুল। চুলে তরঙ্গ। বসে আছেন ঝুলবারান্দায়, পিছনে সমুদ্র। দূরে আলোর বিন্দু এসে জমা হয়েছে। সামনে ঝলসে উঠছেন অভিনেত্রী। খবর আনন্দবাজার পত্রিকা।
শনিবার রাতে ছবিটি পোস্ট করেছিলেন জাহ্নবী নিজেই। ছবির নীচে লেখা, “ফিকে হয়ে আসা চাঁদের আলোয় আমার সঙ্গে দেখা করো।” সঙ্গে আরও একটি ছবি, যেখানে হলুদ পোশাকে আবেদন ছড়িয়েছেন নায়িকা। সমুদ্রের দিকে এগিয়ে চলেছেন পায়ে পায়ে। জ্যোৎস্নায় মাখামাখি আকাশ এসে ছড়িয়ে গিয়েছে সমুদ্রের নীলে। সে ছবি সন্ধ্যায় তোলা। কিন্তু অপরূপ ছবিগুলি তুলছেন কে? নিজস্বী তো নয়! জল্পনা চলছিল বেশ ক’দিন ধরেই। দুইয়ে দুইয়ে চার করে ফেললেন অনুরাগীরা। যা প্রকাশ্যে আসতেই চমকে উঠলেন একাংশ।’’
সপ্তাহের শুরুতে ছুটি কাটাতে মলদ্বীপ উড়ে গিয়েছেন শ্রীদেবী-কন্যা। উপভোগ করছেন মধুর সফর। বৃহস্পতিবার থেকে তাঁর রংবেরঙের অনেক ছবি ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়ায়। সব ক’টিই সমুদ্রযাপনের। একাই রয়েছেন জাহ্নবী সব ফ্রেমে। সেই দেখে প্রাথমিক অনুমান ছিল…, একাই গিয়েছেন অভিনেত্রী। কিন্তু চিত্রগ্রাহক যে সঙ্গেই রয়েছেন সে তো আর বলে দিতে হয় না।
শনিবার রাতে জাহ্নবী ছাড়াও ছবিগুলি পোস্ট করেছিলেন আরও এক জন। তিনি শিখর পাহাড়িয়া! যার সঙ্গে অভিনেত্রী আগে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন বলে গুজব রটেছিল। তাঁর সঙ্গেই কি মলদ্বীপে রয়েছেন জাহ্নবী? দেখা যায়, জাহ্নবীর পোস্টের নীচেও মন্তব্য করেছেন শিখর, ‘মুন স্পিরিট’। দু’জনের একই পোস্ট দেখে এখন জল্পনা তুঙ্গে।
ইতিমধ্যেই উদ্যোগপতি ওরহান অবত্রমানীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছে শ্রীদেবী-তনয়ার। তাঁরা যে প্রেম করছিলেন, সে বিষয়ে প্রায় নিশ্চিত ছিলেন অনুরাগীরা। কিন্তু সম্প্রতি সেই গুজবে জল ঢেলে অভিনেত্রী জানান, তাঁরা বহু বছর ধরে কাছের বন্ধু। ওরির সাহচর্যে শান্তি পান। এতে প্রেমের কোনও আভাস নেই।
ডব্লিউজি/আর