পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনার পর ভোলায় বিএনপি অফিসসহ শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। সোমবার (১ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী রহিমের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের পর জোহর নামাজ শেষে ভোলা গোরস্থান মসজিদে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় বিএনপি নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। পরে ভোলা সদরের কোড়ালিয়া গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে রহিমকে সমাহিত করা হয়।
এদিকে রবিবার (১ আগস্ট) পুলিশ বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় জেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম নবী আলমগীর ও সম্পাদক হারুন অর রশিদ ট্রুম্যানসহ ৪ শতাধিক নেতাকর্মীর নামে দুটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। একটি হচ্ছে পুলিশের ওপর হামলা, অন্যটি হত্যা মামলা।
রবিবার দিবাগত রাতে ভোলা সদর মডেল থানায় এ দুটি মামলা দায়ের করা হয়। ভোলা সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শ মো. জসিম বাদী হয়ে এ দুটি মামলা দায়ের করেন। এতে নাম উল্লেখ করে ৭৪ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৩৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো পর্যান্ত ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। ভোলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।’
ডব্লিউজি/এমএ