এবারও দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির ক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে। লটারিতে শিক্ষার্থী বাছাই হলেও কোটার কারণে নানা সমস্যায় পড়েন অভিভাবকরা। সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে ৬৮ শতাংশই কোটা।
বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী- বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার জন্যই কেবল ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। এ কোটায় শিক্ষার্থী না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে এ আসনে ভর্তি করতে হবে। অর্থাৎ নাতি-নাতনি কোটা বাদ থাকছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) কর্মকর্তারা জানান, স্কুলে ভর্তি হয় সাধারণত ৬ থেকে ১৩ বছরের শিক্ষার্থীরা।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এমন বয়সী সন্তান খুবই কম। সেক্ষেত্রে ৫ শতাংশ কোটার প্রায় পুরোটাই ফাঁকা থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ মিলবে।