যে ৩ রকমের চায়ের গুণ

কাজে বের হওয়ার তাড়ায় সকালে আয়েশ করে চা-চক্রে যোগ দেয়া যায় না। কিন্তু সারাদিন কাজের পর ক্লান্তি মেটাতে সন্ধ্যার পর চা তো খেতেই হবে। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকমের চা খাওয়ার চল রয়েছে। শুধু ক্লান্তি দূর করা নয়, ত্বক এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুলের জন্যও অনেক মানুষ চায়ের ওপর ভরসা রাখেন। কিন্তু সেই চা মোটেই দুধ, চিনি দিয়ে ফোটানো যাবে না। চাই এমন ধরনের চা, যা চুমুক

১) তুলসি চা
তুলসির মতো ভেষজ সর্দি-কাশির সমস্যা থাকলে, তা উপশম করে। তুলসি পাতার সাথে চা পাতা ভেজানো গন্ধে ক্লান্ত মন হয়ে ওঠে ফুরফুরে। সাথে অনেকে আদা, ছোট এলাচও দেন। এইসব মশলার গন্ধেও মন ভালো হয়ে উঠতে পারে।

২) আর্ল গ্রে
চা-প্রেমী যারা, তারা এই নামের সাথে পরিচিত। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের গুণে ভরপুর এই আর্ল গ্রে চায়ের তরতাজা সুবাসে মন ভালো হতে বাধ্য। আর এক চুমুক দিলেই কেটে যেতে পারে সারা দিনের ক্লান্তি। এছাড়াও হজমের সমস্যা, গ্যাস, অম্বল, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে পারে এই চা।

৩) ক্যামোমাইল চা
স্নায়ুকে শান্ত করতে এই চা বিশেষভাবে কাজ করে। ছোট ছোট সাদা রঙের ফুলগুলোতে আলাদা করে তেমন গন্ধ না থাকলেও এদের ভেষজ গুণে সারা দিনের ক্লান্তি ধুয়ে যায়। ঘুম নেমে আসে দু’চোখে।

দেয়া মাত্রই স্বাদে-গন্ধে মন হয়ে ওঠে চনমনে। এমন কয়েক প্রকার চায়ের সন্ধান দেয়া হলো এখানে-

Recommended For You